মিলন পন্ডা, পূর্বমেদিনীপুর.ইন : এগরার মহকুমা পুলিশ আধিকারীকের দেহরক্ষীর বন্দুকের গুলিতে মৃত্যু হয়েছে থানায় কর্মরত অস্থায়ী সাফাই কর্মী তরুণ ঘোড়াইয়ের। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ থেকে মঙ্গলবার রাতেই তাঁর দেহ ফিরিয়ে আনা হয় বাড়িতে।
এর পরেই পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন এলাকাবাসীরা। তরুনের দেহ এগরা থানার সামনে রেখে চলল জোরাল বিক্ষোভ। পুলিশ কর্মীদের মেস-এর মধ্যে কিভাবে বন্দুক নিয়ে গেল অভিযুক্ত পুলিশ কর্মী প্রদীপ সিং তা নিয়েই বাড়ছে ক্ষোভ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এই মুহূর্তে ছুটিতে রয়েছেন এগরার মহকুমা পুলিশ আধিকারীক আক্তার আলি খান। তাহলে তাঁর দেহরক্ষীর কাছে আগ্নেয়াস্ত্র কোন কারনে রয়েছে। ডিউটি না থাকলে নিয়ম অনুযায়ী এই বন্দুক থানায় জমা করে দেওয়ার কথা।
কিন্তু তা না করে প্রদীপ সিং রিভলবারটি সঙ্গে রাখা নিয়েই যাবতীয় ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। মৃতের পরিবার সহ এলাকাবাসীর অভিযোগ, তরুণ ঘোড়াইকে খুন করা হয়েছে। তাই ঘটনার প্রকৃত তদন্ত করে দোষীকে শাস্তি দিতে হবে।
অন্যদিকে পুলিশের একটি সূত্রের খবর, অভিযুক্ত পুলিশ কর্মী প্রদীপ সিং-কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে রাখার পর বর্তমানে তাঁকে কাঁথি থানায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এগরা থানার উত্তপ্ত পরিস্থিতির জন্যই এমনটা করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
——- বিজ্ঞাপন ——-

——- বিজ্ঞাপন ——-
——- বিজ্ঞাপন ——-
——- বিজ্ঞাপন ——-

——- বিজ্ঞাপন ——-
